Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

ঘিতে রান্না করে খান কালো কিশমিশ, শীতে দূরে থাকবে এই ৩টি রোগ


 মিষ্টি-শুকনো কিশমিশ পুষ্টিগুণে ভরপুর।  কালো, হলুদ এবং লাল কিশমিশ শুধু খেতেই সুস্বাদু নয়, এগুলোর ব্যবহার আপনার অনেক স্বাস্থ্য সমস্যাও কমিয়ে দেয়।  ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এবং ডায়েটারি ফাইবার সমৃদ্ধ, কিশমিশ প্রতিটি ঋতুতে খাওয়ার জন্য একটি ভাল খাবার এবং শিশু থেকে প্রাপ্তবয়স্ক সকলের জন্য উপযুক্ত।  সাধারণত মানুষ কিশমিশ কাঁচা খেতে পছন্দ করে বা হালুয়া, খির এবং আইসক্রিমের মতো জিনিসে মিশিয়ে খাওয়া হয়।  কিন্তু, আপনি কি জানেন ঘিতে ভাজা কিশমিশ খেলে আপনি কিশমিশের অনেক উপকার পেতে পারেন (Kishmish ke fayde)।  আসুন জেনে নিই ঘিতে ভুনা কিশমিশ খাওয়ার উপকারিতা এবং এর সঠিক সময় কী?


ভাজা কিশমিশ খেয়ে মানুষ যা উপকার করে (ঘি রোস্টেড কিশমিশের স্বাস্থ্য উপকারিতা)

অ্যানিমিয়ার চিকিৎসায় সাহায্য করে

কিশমিশ খেলে শারীরিক দুর্বলতা দূর হয়।  যারা রক্তশূন্য বা দুর্বলতায় ভুগছেন তাদের জন্য এটি বেশি উপকারী।  কিশমিশে রয়েছে বিভিন্ন মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট, আয়রন, ভিটামিন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান।  তাই কিশমিশ খেলে পুষ্টি পাওয়া যায়।  এতে শারীরিক ক্লান্তি কমে, দুর্বলতা দূর হয় এবং শরীরের ব্যথাও কমে।


হাড়ের দুর্বলতা দূর হয়

কিশমিশের বীজে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।  এটি হাড় এবং দাঁতের জন্য একটি অপরিহার্য পুষ্টি।  কিশমিশে মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও পাওয়া যায় যা শরীর ও হাড়কে ভেতর থেকে মজবুত করে।  ঘিতে ভুনা কিশমিশ খেলে হাড়ের দুর্বলতা দূর হয় এবং মজবুত হয়।

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি

শীতে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেড়ে যায়, যা মানুষের অনেক সমস্যায় পড়তে পারে।  কিন্তু, কিশমিশ খাওয়া দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমায় (কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়ার টিপস)।  কিশমিশ খাওয়া অন্ত্রের গতি বাড়ায়, যা হজম শক্তি বাড়ায় এবং আপনাকে বদহজম, অ্যাসিডিটি এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।


গর্ভাবস্থায় উপকারী (ভাজা কিশমিশ গর্ভবতী মহিলাদের জন্য উপকারী)

কিশমিশ খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি পায়।  এটি রক্তস্বল্পতার সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।  গর্ভাবস্থায় মহিলাদের শরীরে রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে কিশমিশ খাওয়া উপকারী প্রমাণিত হতে পারে।

কিশমিশ ভাজা খাওয়ার উপায় কি?  (কিভাবে ঘিতে কিশমিশ ভাজবেন এবং সেবন করবেন)

একটি প্যানে এক চামচ ঘি গরম করতে রাখুন।

ঘি গরম হয়ে গলে গেলে তাতে ১০-১২টি কিশমিশ দিয়ে ভেজে নিন।

তারপর জ্বাল থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা হতে দিন এবং দুধের সাথে ভাজা কিশমিশ খান।

সকালে নাস্তায় বা রাতে ঘুমানোর আগে দুধের সাথে ভাজা কিশমিশ খেতে পারেন।

No comments: